প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে সমাজের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করা। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প ও চর জীবিকায়ন কর্মসূচি (সিএলপি) -এর আলোকে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে দারিদ্র্যতা থেকে উন্নীত (Graduation from Poverty) করার মাধ্যমে প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভার কার্যবিবরণীসমূহ:
১। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৩য় সভার কার্যবিবরণী
২। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৪র্থ সভার কার্যবিবরণী
৩। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৪র্থ সভার কার্যবিবরণী
৪। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৫ম সভার কার্যবিবরণী
৫। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৬ষ্ঠ সভার কার্যবিবরণী
৬। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৭ম সভার কার্যবিবরণী
৭। প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৮ম সভার কার্যবিবরণী
প্রকল্পের সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী হলোঃ
(ক) হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা;
(খ) দক্ষতা উন্নয়ন (skill development) প্রশিক্ষণ, সম্পদ হস্তান্তর (asset transfer) ও উন্নত কৃষি প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে হতদরিদ্র জনগোষ্ঠির আয় বৃদ্ধি করা ও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা;
(গ) কৃত্রিম প্রজনন (Artificial Insemination [AI]) প্রযুক্তি ও আইসিটি নির্ভর প্রাণিসম্পদ ব্যবস্থাপনার (ICT Based Livestock Management) মাধ্যমে গবাদিপ্রাণির জাত উন্নয়ন করা; এবং
(ঘ) প্রকল্প সুবিধাভোগীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার (যেমনঃ স্বাস্থ্য, পুষ্টি, নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন, সামাজিক সচেতনতা, নারীর ক্ষমতায়ন) উন্নয়ন ঘটানো।
বাস্তবায়নকারী সংস্থা (সংস্থা):
পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (আরডিএ), বগুড়া।
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), সমবায় অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা প্রশাসন প্রকল্পের সুবিধাভোগী নির্বাচন ও দল গঠনে সহযোগী সংস্থা হিসেবে কাজ করবে। আরডিএ, বগুড়া’র পাশাপাশি বিআরডিবি সচেতনতা ও দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদান এবং সমবায় অধিদপ্তর কৃষি ও হস্তশিল্প পণ্যের বাজারজাতকরণে সহায়তা করবে।
পরিকল্পনা কমিশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ : কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগ
প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল |
|
|
|||
ক) শুরুর তারিখ |
: |
০১ জুলাই, ২০১৮ |
|||
খ) সমাপ্তির তারিখ |
: |
৩০ জুন, ২০২২ |
|||
প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়) |
|||||
মোট |
: |
২০৩২৪.৩১ |
|||
জিওবি |
: |
২০৩২৪.৩১ |
প্রকল্প এলাকা |
: |
কুড়িগ্রাম ও জামালপুর জেলার নিম্নবর্ণিত ০৮টি উপজেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। |
বিভাগ |
জেলা |
উপজেলা |
রংপুর |
কুড়িগ্রাম |
নাগেশ্বরী, রাজারহাট, উলিপুর, চিলমারী উপজেলা |
ময়মনসিংহ |
জামালপুর |
দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ উপজেলা |
প্রকল্পের মূল কর্মকান্ডঃ
উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিঃ
প্রকল্পের আওতায় সম্পদ হস্তান্তর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সুফলভোগীর গরু বিরতণ করছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সাবেক এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক জনাব আবুল কালাম আজাদ এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব জনাব মোঃ রেজাউল আহসান এবং আরডিএ, বগুড়ার মহাপরিচালক জনাব খলিল আহমদ (অতিরিক্ত সচিব)।
প্রকল্পের আওতায় সম্পদ হস্তান্তর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সুফলভোগীর গরু বিরতণ করছেন প্রকল্প পরিচালক ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা
উলিপুর, কুড়িগ্রাম, থেতরাই ইউনিয়নের সুফলভোগিদের নিয়ে ওয়ার্ড ভিত্তিক সামাজিক দল গঠন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জনাব অধ্যাপক এম এ মতিন, এমপি।
উলিপুর উপজেলায় এপিএম সেন্টারের জন্য ভূমি হুকুম দখলকৃত জমি।
প্রকল্পটি মোট ২০৩২৪.৩১ লক্ষ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জুলাই,২০১৮ হতে জুন,২০২২ মেয়াদে বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। প্রকল্পটির অনুকূলে জুন,২০২১ পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত মোট বরাদ্দ ৫১০১.৭৩ লক্ষ টাকা, জুন, ২০২১ পর্যন্ত সময়ে ক্রমপুঞ্জিত ব্যয়-৫০৪৩.৩৬ লক্ষ টাকা, যা মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের ২৪.৮১% এবং ক্রমপুঞ্জিত বাস্তব অগ্রগতি ৩০.০৩%।
প্রকল্পটির অনুকূলে ২০২১-২২ অর্থ বছরের এডিপিতে মোট ৭০৭১.০০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। নভেম্বর, ২০২১ পর্যন্ত সময়ে অর্থ অবমুক্ত হয়েছে মোট ১০৭৭.২৭ লক্ষ টাকা এবং ব্যয় হয়েছে মোট ১০৭৬.৯৬ লক্ষ টাকা, যা বরাদ্দের ১৫.২৩%। এবং বাস্তব অগ্রগতি ১৮.২০%। ( চলতি অর্থ বছরের)।